রাজশাহীতে থান বিছানার চাদর পুনরুত্পাদন পণ্য বর্ধনের জন্য মুসলিম দেশ রুহু যুগ্ম মহাসচিল কবির রিজভী। আজ সকাল সকাল ১১টার দিকে রাজশাহী শহরের ভুবনহন পার্কে এক প্রধান প্রধান হিসেবে উপস্থিত হয়ে তিনি বিছানার চাদর পোড়ান।
আজ মঙ্গলবার বন মোহন পার্কে ‘দেশীয় পণ্য উৎপাদনকারী হওন্যা’ ব্যাপ্তে বর্জন ও দেশি পণ্য ব্যবহারে এক ধরনের পণ্য ব্যবহার করা হয়। সভা রিজভী একটি বিছানার চাদর সামনে প্রকাশ কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন বল- কর্তৃপক্ষরা। জীবন লাভ কিছু লুঙ্গি ও শাড়ি ১০০ ও ২০০ টাকা মূল্য দিতে হয়।
বিছানার চাদর ছুড়ে ফেলার সময় রিজভী বলেন, ‘এটা স্থানীয় রাজস্থানের রাজনৈতিক জয়পুরের একটি টেক্সের বেডশিট। আজ তৃণমূল আগ্রাসনের প্রতিবাদে এই বেডশিট পুঁকে দাঁড়িয়েছে’।
নিকটবর্তী দেশের জনগণকে নয়, তাদের শাসক কাউন্সিলর উদ্দেশে জনগণকে বলেন, ‘ভার আমাদের মনে করে গনিপিগ, মনে করে তাদের অধীনস্থ দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। আমরা ৩০ সম্পূর্ণ স্বাধীন জীবন থেকে, এত নারী সম্ভ্রমহানির মধ্য দিয়ে বিশ্ব। কিন্তু তাদের কথা মনে হয়, স্বাভাবিক মানুষ, স্বাধীন সার্বভৌমত্ব তাদের কাছে বিবেচ্য নয়। আমাদের দেশে সেখানে যেতে যেতে পারে। উদ্দেশ্য পূরণ করা, নেওয়া। কতটুকু মন ছোট হতে পারে তাদের।’
রুহুল কবির রিজভী আরও বলেন, ‘তাদের সঙ্গে কী হয়েছে? আমাদের একজন ভয়ংকর ফ্যাসিস্টকে ছাত্র-জনতা দেখেছে। তিনি ভারতে গিয়ে আশ্রয়স্থল। এই জন্য আমাদের এত কষ্ট, এত কষ্ট। আজগুবি অপপ্রচার আপনাদের বিরুদ্ধে। অপ্রচার দিয়ে পরিস্থিতির যে ভাবমূর্তি, এখানে নতি, বৌদ্ধ, খস্তান বিশ্বাসী সম্প্রীতি বন্ধনে আবদ্ধ, এটাকেস্যাৎ করার জন্য এটা করা হচ্ছে।’
রিজভী মনে করিয়ে বলেন, ‘ভারতের সম্প্রদায়িক শক্তি প্রায়ই সেখানে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন করে। এ জন্য দেশ তাদের প্রতি ঘৃণা ও ধিক্কার দেয়। আসামে খ্রিস্টান জন পরামর্শদাতা, তারা ব্যক্তিগতভাবে শিকারের শিকার। গুজরাতে দুই হাজারের মতো সম্প্রদায়ের নর-নারীপন্থা করা হয়। এখন পুলিশ পুলিশ নরেন্দ্র মোদি সে খোলা মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সাতটা খবর ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বাংলাদেশ অপপ্রচার করছেন।’
রিজভী বলেন, ‘ভারত মনে করলে আমরা বুঝতে পারি যে, তাদের ওপর নির্ভরশীল। তাদের ছাড়া চালনা। এখন তো দেখা যাচ্ছে অন্য বিষয়টা। কলকাতা নিউমার্কেট বন্ধ, ব্যবসায়িক বন্ধের উপক্রম হয়েছে। আমাদের উপহাস করবেন, বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাবেন, বছর সম্প্রীতি দেশকে কলুষিত করবেন। নিজেরা কলঙ্কিত। আমাদের জামদানি শাড়ি, টাঙ্গাইল শাড়ি বিশ্বের বিখ্যাত। রাজশাহীর সিল্কও বিখ্যাত। এ দেশের নারীরা কেন শাড়ি কিনবে? ভারত যখন আমাদের উপহাস করে, ঘৃণা করে, তাহলে তাদের কি হবে? এখানে সবই বোঝানো হয়। আমরা নেটওয়ার্ক অধীন থাকব না। আমরা তাদের পায়ে দাঁড়াব। আত্মীয় বন্ধুতা তো শেখর সঙ্গে। সেই বন্ধু হারিয়েছে।’
স্থায়ীত্বে মহানগর মহানগর আহ্বাবায়ক সদস্য এরশাদ আলী। আপনার উপস্থিত ছিলেন আমার স্বাস্থ্য স্বাস্থ্যবিষয়ক নির্দেশ রফিকুল ইসলাম, জেলা সংসদ সদস্যচিব বিশ্বনাথ সরকার, মহানগর সদস্যচিব মো. মামুন-অর-রশিদ প্রমুখ। মধু : প্রথম আলো
Leave a Reply