ইসলাম লংমা আখাউড়া গুঁড়ে বন্দরে রয়েছে, শেষ আয়োজনের মাধ্যমে
আগরতলায় শান্তি সহকারী হাইকমিশনে বিপ্লব, জাতীয় পতাকার অবমাননা এবং রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিপরীত দল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের লংমার্চ আখাউড়া এক বন্দরে এসেছেন। আজ প্রথম সপ্তাহের ৪ অংশের বন্দর সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ পর্বের কথা রয়েছে।
লংমার্চ পেট তৎপরতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা
লংমাকে স্বাগত জানাতে দল, স্বেচ্ছাসেবক দল ওঁর আইন-প্রধান পুলিশার্চ দল বন্দর এলাকায় উপস্থিত হন। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। গ্রাম পুলিশ, থানা-পুলিশ ও বিবির সদস্যরা মোজির বিজিরেন ভিডিও। আরো ব্যায়েড দিয়ে ওযাবাহারিকেরাচ নিয়ন্ত্রিত রাখা হয়েছে।
বিভিন্ন অংশগ্রহণকারী ও সরমিন পরিস্থিতি
ব্রাহ্মময়া, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী, সিলেট সহ বিভিন্ন সাংবাদিক-সভার সদস্যরা লংমায় অংশগ্রহণ করেছেন। হাতে জাতীয় ও ভোটাকা এবং ব্যানার নিয়ে প্রচারে যোগ দিতে তারা আখাউড়া কবন্দরে উপস্থিত হন। সরেজমিনে দেখা গেছে, ইমি চেকপোস্টের আশশে বিজিবি সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন, তবে তাদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।
লংমার্চের পথসভা ও নেটওয়ার্ক
লংমাচের অংশ হিসাবে ছাত্র গ্রামের ভৈরব বাসস্ট্যান্ডে পথসভায় দলীয় নেতা নেতা দলের নেতা কামাল মোনায়েম। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীন ও সার্ভমতা পালনয় বিএনপি আপসহীন থেকে কাজ করবে। ঐক্যবদ্ধ থেকে আগ্রাসন রুখে দেওয়া হবে।’
শুরুর প্রেক্ষাপট
লংমাটি সকাল সকাল ৯ জন নয়াপল্টেল্টে খোলার শুরু থেকে শুরু হয়। শুরুর আগে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘স্থিত রক্তের ভিতর অর্জিত, এটি ব্যবহার করা হবে না। পছন্দ মানুষ দিল্লির প্রশাসনে নেবে না।’
ও সমাবেশ লং অংশগ্রহণের বিভিন্ন প্রচেষ্টার বিভিন্ন মহলে নেত্রীবৃন্দ সক্রিয় লক্ষ্যের কাজ করা হয়েছে।
Leave a Reply