- বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংঘটিত প্রস্তাবের জন্য ১১টি কমিশনের মধ্যে উভয়ের সমন্বয়ে গঠিত সমন্বিতভাবে তাদের সংস্কার প্রস্তাব করার প্রস্তাবের কাজ শেষ হয়েছে। গণনা শেষ নাগাদ বা জরিমানা শুরুর দিকে জমা দিন তাদের রিপোর্ট রিপোর্ট করতে।
- তবে নেতাকর্তৃক সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ আইন পাঁচ বছর তাদের নির্বাচন ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদ) গঠন করা হয়েছে। জনপ্রশাসনে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতার ভিত্তিতে পুরোনো প্রক্রিয়াও রয়েছে। ব্যক্তি ব্যক্তিরা বলেছেন, সংস্কারের উদ্দেশ্য হতে পারে।
- ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা আসা সরকারের অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের সহযোগিতার জন্য। গত ১১ সেপ্টেম্বর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মহম্মদ ইউনূসটি সংস্কার গঠনের ব্যাখ্যা দেন। এই নির্বাচনগুলি নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, জনপ্রশাসন এবং সংবিধান সংস্কার কমিশন। পরবর্তীতে কমিশন গঠন করা হয় যেগুলোকে পাঁচটি স্বাস্থ্য, সদস্য অধিকার, নারীবিষয়ক স্থানীয় সরকার আরও সংস্কার।
- প্রথম প্রবেশটি এরই মধ্যে সংবিধান, আইন-বিধি পর্যালোচনা এবং অংশীজনদের নিয়ে কাজ করছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন কমিশন কমিশনের নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পাশাপাশি প্ল্যাটফর্মও জনগণের সংগ্রহ সংগ্রহ করছে।
- তবে পুরোনো পদ্ধতিতে নির্বাচন ও দু’দককে গুরুত্বপূর্ণ পদে উদ্দেশ্য করে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা সংস্কারের ব্যাপরে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
- প্রতীক, পুলিশ কমিশনার “কেমন পুলিশ চাই” শিরোনামে জনগণের গণের ভাবনা এবং অন্যান্য দেশের সংস্কার কার্যক্রম পর্যালোচনা করছে। দুর্নীতি দমন সংস্কারের অধিকারী ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং প্রস্তাব সংস্থার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে গঠনের কাজ করছে।
- সংস্কার প্রস্তাবের প্রস্তাবের পর অন্তর্বর্তী সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। তবে প্রস্তাবগুলো বর্তমান নেতাদের সমাধানই বাস্তবায়িত হবে পরবর্তী সরকার করবে, তা নিশ্চিত নয়।
জানুয়ারি 8, 2025
Leave a Reply