গত ১৫ বছরের সংঘটিত বিভিন্ন গুমের লক্ষণ উল্লেখ করেছে গুম শেখের উদাহরণ
শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে দেওয়া অংশের অন্তর্বর্তী রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, গুমের মাধ্যমে তথ্য ঊর্তন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন সংস্থার সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। একই গুমের অভিযোগে বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ এবং র্যাব বিলুপ্তির সাথে জড়িত।
উপদেষ্টার উই প্রেসং থেকে দেওয়া বলা হয়, গুম-সংক্রান্ত প্রমাণ শেখের সহ বেশ গুরুত্বপূর্ণ নেতা নেতার নাম ঊঠতে পারে। বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশর প্রতিরক্ষাবিষক উপদেষ্টা মেজর প্রধান (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, এন্টিএম সরাসরি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউলক আহসান, এবং পুলিশের ক্ষমতা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছে, গুমের একটি ২০০৯ থেকে ২০২৪ এর মধ্যে মোট ১,৬৭টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ৭৫৮টি অভিযোগ-বাছাই করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয় ৭৩ শতাংশভুক্তভোগী ফিরে আসে, তবে ২৭ শতাংশ (প্রায় ২০৪ জন) এখনও নিখোঁজ সদস্য।
নির্বাচন কমিশনের প্রধান মহুল ইসলাম চৌধুরী জানান, গুমের সঙ্গে একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছেন, যাতে করে শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। বিভিন্ন ধাতুর আল-আলামীন এবং আলোচনার মাধ্যমে আলা মত আলোচনা করেছেন।
কমিশনের সদস্যরা শিক্ষক ইউনুসকে গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য গোপন বন্দিশালা “আয়নাঘর” পরিদর্শন করুন। ভোগীদের মধ্যে আস্থা থাকতে পারে বলে মনে করেন।
তিন মাস পর মার্চে একটি অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন প্রকাশ করবে বলে। সংখ্যা রিপোর্ট জমা দিতে আরও এক বছর সময়
প্রাপ্ত তথ্যের স্বীকৃতি ব্যক্তিদের তলব এবং জিজ্ঞাসাবাদের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তবে নিরাপত্তা রক্ষায় এবং নিরাপত্তা প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত না করতে, অভিযুক্তদের সম্পূর্ণরূপে এখনই প্রকাশ করা হবে না বলে জানাবেন।
গুমফায়েড ব্যক্তিদের স্বজনদের সংস্থা “মায়ের ডাক”- এর পক্ষ থেকে সানজিদা ইসলামিক দ্রুত বিচার এবং বিচার প্রক্রিয়া শেষ করার আহ্বান।
Leave a Reply