সদস্য অর্দ্য মাহারুল ইসলাম মিচেল : পতিত-অর্ধশতাব্দী পূত-ফসীবাদীরা বুদ্ধিজীবী নিয়ে আপরাজনীতি করে জাতিকে বিদেশ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ গোষ্ঠীর ইসলামীর দলীয় সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তর আমীর মুহাম্মদ সেলিম ইউনিয়ন।
তিনি আজ আলোচনায় বুদ্ধিজীবী উপলক্ষ্যে এক প্রতিক্রিয়া জানান। শনিবার সকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এ সভার অনুশীলন করা হয়।

বুদ্ধিবী গণ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। জাতিকে সতীর্থী নারীদের মেধা মনীষা ও দেশকে নির্দেশ দেয়। কিন্তু মহান বিজয়ের দুই দিন আগে বুদ্ধিজীবীদের নির্মম ও নির্মমভাবে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটার মত নিষ্ঠুর। স্বাধীনতার ৫ পরও তা এখনো মুক্তির রায় হয়েছে। ক্ষমতার সামনে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে চিন্তাজীবী টানাটানি করা হয়েছে প্রতিপক্ষের ওপর চাপামত উন্মোচনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকর সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বোঝানা জ্ঞানজীবীদের শ্রদ্ধাভরে নিজেকে বোঝান এবং সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
তিনি বলেন, জাতি হিসেবে আমাদেরকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে যারা চাননি, তারাই এই নির্মম ও নিস্তুরকুণ্ডের নেপথ্য শক্তি। কিন্তু অতীব পরিতাপের বিষয়, বিজয়ের ৫ টারেট ক্রান্তি আবিষ্কার এই গতিকাণ্ডের কুশীলবরা আজও-চোঁয়ার করা হয়েছে।
স্বাধীন দেশের জনপ্রিয় ভাই ভাই চিন্তাবী, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আলোচনার প্রচার কয়সারের রায়হানের সত্য জয়ের জট খোলে। তিনি অনেকগুলি প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন বলেই মনের মত প্রকাশ করা তাকে অপসারণ করা হয়েছে। তার কাছে তার-বয়ের বিভিন্ন দলিল-দস্তাজ, ডকুমপ্রমাণ্য চিত্র সংরক্ষিত থাকার কারণে তাকে এই নির্মম রূপান্তর করতে হয়েছিল। একাধারে তথ্য-উত্তর প্রকাশের বিবৃতি ‘বিড়াল’ সংসদ সদস্যের সংশয় ছিল, তারাই সমর্থনের সাথে দলের সদস্য ছিল। সমীক্ষার সমষ্টিনরা ‘উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে’ চাপে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।
তিনি বলবেন বুদ্ধিজীবী আন্দোলনের মাধ্যমে বিচারবিভাগীয় একটি গঠনতন্ত্র গঠনকারী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার আহবান জানান। অন্যথায় নির্মম তস্কান্ডের বিরোধিতা করা যাবে।
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দল-মত, জাতি, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালনের আহবান জানান সেলিম দলের।
Leave a Reply